আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং শেখার উপায় ২০২২

বর্তমান সময়ে আউটসোর্সিং এর চাহিদা ব্যাপক হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। যে কারণে অতীর এর দিন গুলোর তুলনায় বর্তমান সময়ে অনেক মানুষ ঝুঁকে পড়ছে এই আউটসোর্সিং এর ওপর। যদিওবা আমাদের মনে এখন পর্যন্ত আউটসোর্সিং নিয়ে একটা ভ্রান্ত ধারণা আছে। কিন্তু তারপরেও আউটসোর্সিং এর চাহিদা কোন অংশে কম নয় এবং ক্রমাগতভাবে তা বেড়ে যাচ্ছে। চলুন তবে আজকের পোষ্ট আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং শেখার উপায় ২০২২ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শুরু করা যাক। 

তবে সবচেয়ে অবাক করার মত বিষয় হলো যে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা মূলত ফ্রিল্যান্সিং আউটসোর্সিং এবং অনলাইন ইনকাম কে একই কাতারে ফেলে দেন।  যদিওবা আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং হলো অনলাইনে ইনকাম করার অন্যতম দুটি উপায়। কিন্তু এই দুটো উপায় আসলে কখনোই এক পদ্ধতিতে কাজ করে না। বরং অনলাইন থেকে টাকা আয় করার জন্য এই দুটো মাধ্যম ভিন্ন ভিন্ন পদ্ধতিতে কাজ করে থাকে।

তবে আপনি যদি এই দুটোর মধ্যে থাকা পার্থক্যকে খুঁজে বের করতে চান। তাহলে আপনাকে সবার আগে জেনে নিতে হবে যে আউটসোর্সিং কি (outsourcing) এবং কিভাবে আউটসোর্সিং শিখতে হয়। আর আজকের আর্টিকেলটি আমি সেই উদ্দেশ্যেই লিখেছি। আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল থেকে আপনি জানতে পারবেন যে আউটসোর্সিং কী, কেন আউটসোর্সিং করা হয় এবং আপনি কিভাবে আউটসোর্সিং শিখবেন।

আর যদি আপনি আউটসোর্সিং রিলেটেড এইসব যাবতীয় বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে জানতে চান। তাহলে অবশ্যই আজকের এই পুরো লেখাটা মনোযোগ সহকারে পড়বেন। তাহলে কথা দিচ্ছি আজকের পর থেকে আপনার  আউটসোর্সিং রিলেটেড কোন বিষয় অজানা থাকবে না। তাহলে আর দেরি কেন চলুন সরাসরি মূল আলোচনাতেই ফিরে যাওয়া যাক।

আউটসোর্সিং কি? ( What is Outsourcing)

আজকের এই আর্টিকেলে আপনি আউটসোর্সিং রিলেটেড সমস্ত বিষয়গুলো জানতে পারবেন। তবে সবার আগে আপনাকে জেনে নিতে হবে যে আউটসোর্সিং কি। এবং আমি চেষ্টা করব এই বিষয়টি আপনাকে খুব সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেয়ার। চলুন সবার আগে তাহলে এই বিষয়টি সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

সহজ ভাষায় বলতে গেলে অনলাইনে থাকা মুক্ত প্রেসার গুলোর সাথে জড়িত ব্যক্তিদের কে কাজে লাগিয়ে যখন আপনি কোন প্রজেক্ট এর কাজ করিয়ে নেবেন তাকে বলা হয়ে থাকে আউটসোর্সিং। হয়তবা এমন রোবটিক উত্তর থেকে আপনি আউটসোর্সিং কি সে সম্পর্কে তেমন একটা ধারণা নাও পেতে পারেন। তবে আপনি যদি এই বিষয়টি কে আরেকটু সহজভাবে বুঝতে চান তাহলে নিচের আলোচনায় নজর রাখুন।

তবে আমাদের মধ্যে অনেকেই মনে করেন যে আউটসোর্সিং হলো একটি মুক্ত পেশা। কিন্তু যাদের মনে এই ধারণাটি আছে তাদের উদ্দেশ্যে একটা কথা বলব যে আপনার এই ধারণাটি সম্পূর্ণ ভুল। কারণ আউটসোর্সিং কখনোই একটি মুক্ত পেশার আওতায় পড়েনা। চলুন বিষয়টি আরেকটু সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেওয়া যাক।

দেখুন আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন যারা মূলত ফ্রিল্যান্সিং রিলেটেড অনলাইন জব গুলো করে। যেমন কেউ কেউ গ্রাফিক্স ডিজাইন রিলেটেড কাজ করে, আবার কেউ কেউ ওয়েব ডিজাইন এর কাজ করে। আর এভাবেই ভিন্ন ভিন্ন ফ্রিল্যান্সার ভিন্ন ভিন্ন ফ্রিল্যান্সিং প্লাটফর্মে কাজ করে থাকে। ফ্রিল্যান্সিং প্ল্যাটফর্মগুলোতে যারা এই ধরনের অনলাইন জব করে তাদেরকে এক কথায় বলা হয় তাকে ফ্রিল্যান্সার।

এবার আপনি ঠান্ডা মাথায় আরেকটা বিষয় চিন্তা করে দেখুন। এই যে ফ্রিল্যান্সাররা অনলাইনে বিভিন্ন কাজ করে, সেই কাজগুলো আসলে কোথা থেকে আসে। তো এই কাজগুলো মূলত বিভিন্ন লোকাল অথবা গভমেন্ট কোম্পানি থেকে কোনো ব্যক্তির দ্বাড়া প্রোভাইড করা হয়ে থাকে। আর যেসব ব্যক্তি ফ্রিল্যান্সারদের এই ধরনের কাজ দেয় এই কাজ দেয়ার প্রক্রিয়া টা কে সহজ ভাষায় বলা হয়ে থাকে আউটসোর্সিং।

আউটসোর্সিং কেন করা হয়? 

উপরের আলোচনা থেকে আপনি জানতে পেরেছেন যে আউটসোর্সিং কি। তো সে বিষয়টি জানার পর এবার আপনার মনে আরও একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। আর সেই প্রশ্নটি হল, কেন আউটসোর্সিং করার প্রয়োজন হয়ে থাকে। চলুন এবার তাহলে সেই বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা নেওয়া যাক।

তো আপনি যদি বর্তমান সময়ের অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতে একটু ঘাটাঘাটি করেন তাহলে আপনি দুটো মাধ্যমকে যেতে পারবেন। প্রথমত আপনি এক শ্রেণীর মানুষদের দেখতে পারবেন যারা মূলত অনলাইনে বিভিন্ন রকমের ফ্রিল্যান্সিং কাজ গুলো করে। আর এই ধরনের মানুষ গুলোকে এককথায় বলা হয়ে থাকে ফ্রিল্যান্সার।

অপরদিকে আপনি এই ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস গুলো তে আরো এক ধরনের মানুষ দেখতে পারবেন। যারা মূলত ফ্রিল্যান্সারদের বিভিন্ন রকমের কাজ দিয়ে থাকে। এবং ফ্রিল্যান্সারদের এই কাজ দেওয়ার প্রক্রিয়া কে বলা হয় আউটসোর্সিং। যারা মূলত এই আউটসোর্সিং এর সাথে সম্পর্কযুক্ত তাদেরকে এক কথায় বলা হয়ে থাকে আউটসোর্সার।

তবে প্রশ্ন এখানে থেকেই যাচ্ছে যে কেন আউটসোর্সিং এর প্রয়োজন হয়ে থাকে? যদি আপনার মনে এই প্রশ্নটি জেগে থাকে তাহলে শুনুন, মনে করুন আপনি নতুন কোনো একটি কোম্পানি শুরু করেছেন।

এখন আপনার নতুন এই কোম্পানির প্রচার এবং প্রসার এর জন্য প্রয়োজন হবে ব্র্যান্ডিংয়ের। সেক্ষেত্রে আপনার কোম্পানীর জন্য একটি অনলাইন লোগো প্রয়োজন হবে, আপনার কোম্পানির প্রচারের জন্য বিজ্ঞাপন দেওয়ার প্রয়োজন হবে, এছাড়াও অনলাইনে আপনার কোম্পানির প্রভাব বিস্তারের জন্য এসইও এর প্রয়োজন হবে।

এবার আপনি একটা বিষয় চিন্তা করে দেখুন যে এই কাজগুলো কি আপনি একাই করতে পারবেন। না আপনার পক্ষে এই কাজগুলো একাই করা কোনভাবেই সম্ভব নয়। তো এই ক্ষেত্রে মূলত আপনাকে অনলাইনে থাকা ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেস গুলোতে ভিন্ন ভিন্ন টপিকের দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের হায়ার করতে হবে।

এখন এই কাজটা করতেও কিন্তু বেশ সময় এবং শ্রম এর প্রয়োজন হবে। কারণ ফ্রিল্যান্সিং মার্কেটপ্লেসে কাজ করা সব ফ্রিল্যান্সার যে তাদের নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ, বিষয়টা কিন্তু এমন নয়। যার কারণে একজন নতুন মানুষ হিসেবে আপনি হুট করে কোন ফ্রিল্যান্সারের দক্ষতা বিবেচনা করতে পারবেন না।

সেক্ষেত্রে আপনি একজন কোন ব্যক্তিকে হায়ার করলেন এবং সে ব্যক্তি কে আপনার কোম্পানিতে থাকা যাবতীয় কাজগুলো একটি প্রজেক্টে হিসেবে দিয়ে দিলেন। এবার সেই ব্যক্তিটি আপনার প্রোজেক্টের রিকোয়ারমেন্ট অনুযায়ী দক্ষ ফ্রিল্যান্সারদের দিয়ে আপনার কাজগুলো করিয়ে দিবে।

আর এইসব কাজগুলো খুব সহজভাবে করার জন্যই মূলত আউটসোর্সিং এর প্রয়োজন হয়ে থাকে। আর একটা কথা না বললেই নয় সেটি হলো যে ফ্রিল্যান্সিং মার্কেট প্লেস গুলোতে টিকে থাকার জন্য আর আউটসোর্সিং বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে।

আউটসোর্সিং শেখার উপায় 2022

আউটসোর্সিং কি এবং কেন আউটসোর্সিং করা হয় সেই বিষয় গুলো জানার পর এবার আপনার মনে আরো একটি প্রশ্ন জেগে থাকতে পারে। আর সেই প্রশ্নটি হল যে, কিভাবে আউটসোর্সিং শিখবো। যদিওবা বর্তমান সময়ে আউটসোর্সিং শেখার অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে। তবে এবারের আলোচনায় আমি সেরা কিছু আউটসোর্সিং শেখার  মাধ্যম গুলো নিয়ে একেবারে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করবো।

০১| ইউটিউব থেকে আউটসোর্সিং শিখুন 

আপনি আমি এবং আমরা সবাই জানি যে বর্তমান সময়ে ইউটিউব হলো কোন কিছু শিখার জন্য উপযুক্ত একটি ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম। যেখানে আপনি ভিডিও কনটেন্ট এর মাধ্যমে যে কোন বিষয়ে ধারনা নিতে পারবেন একদম বিনামূল্যে। আর সে কারণে বর্তমান সময়ে আপনি ইউটিউব থেকে খুব সহজেই আউটসোর্সিং প্রশিক্ষণ নিতে পারবেন।

যদি আপনি এই কাজটি ইউটিউব এর মাধ্যমে শিখতে চান তাহলে সবার আগে আপনাকে ইউটিউব প্লাটফর্মে যেতে হবে। এবং সেখানে এমন চ্যানেল গুলো কে খুজে নিতে হবে যেখানে মূলত আউটসোর্সিং ডিলিটেড রেগুলার ভিডিও আপলোড করা হয়। এরপর সেই চ্যানেল গুলোতে নিয়মিত ভিডিও দেখে আপনি আউটসোর্সিং রিলেটেড ধারণা নিতে পারবেন এবং এই বিষয়ে আপনি অনেক কিছু শিখতে পারবেন।

আপনি কি সম্পূর্ণ সরকারী খরচে ফ্রিল্যান্সিং শিখতে ইচ্ছুক আছেন? তবে এই সম্পর্কিত বিশদ তথ্য জানতে আমাদের এই পোষ্ট সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স ২০২২ পড়ে আসুন। এর মাধ্যমে আপনি ফ্রিতে ১০,০০০/- উপবৃত্তি ও পাবেন।

০২| ব্লগের মাধ্যমে আউটসোর্সিং শিখুন 

ভিডিও কনটেন্ট দেখে আউটসোর্সিং শেখার পাশাপাশি টেক্সট কন্টেন্ট দেখে শেখার অন্যতম একটি মাধ্যম হল ব্লগ। যেখানে আপনি বিভিন্ন ব্লগ থেকে আউটসোর্সিং রিলেটেড অনেক অজানা বিষয় সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। বর্তমান সময়ে আপনি এমন অনেক ধরনের বাংলা এবং ইংলিশ ব্লগ পাবেন যেখানে প্রতিনিয়ত আউটসোর্সিং নিয়ে লেখালেখি করা হয়।

আপনি যদি গুগল থেকে এইসব ব্লগের আর্টিকেলগুলো নিয়মিত পড়েন। তাহলে আমার বিশ্বাস আপনার মধ্যে আউটসোর্সিং রিলেটেড অনেক অজানা বিষয় জানা হয়ে যাবে। আর এই কাজটি করার জন্য সবার আগে আপনাকে গুগল এ যেতে হবে এবং গুগল থেকে এমন সব ব্লগ গুলোকে খুজে নিতে হবে যেখানে মূলত আউটসোর্সিং রিলেটেড মূল্যবান তথ্য শেয়ার করা হয়ে থাকে।

০৩| কোর্সের মাধ্যমে আউটসোর্সিং শিখুন 

আজকের দিনে অনলাইনের মাধ্যমে কোন কিছৃ খুব সহজে শেখার অন্যতম একটি মাধ্যম হলো কোর্স৷ যেখানে নির্দিষ্ট কোন টপিকে পূর্ব থেকেই ভিডিও তৈরি করা হয়ে থাকে এবং আপনি সেই কোর্স গুলো বাসায় এনে নিজের কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপ অথবা মোবাইল দিয়ে দেখে দেখে হাতে-কলমে সে বিষয়গুলো সম্পর্কে শিক্ষা নিতে পারবেন।

বর্তমান সময়ে আউটসোর্সিং প্লাটফর্মে কাজ করে এমন অনেক অভিজ্ঞ লোক আছে। এবং এই এইসব অভিজ্ঞ লোক দিয়ে বিভিন্ন ধরনের কোর্স তৈরী করা হয়েছে। আপনি চাইলে কিছু টাকা ব্যয় করে সেই কোর্স গুলো কিনে নিবেন এবং সেগুলোর মাধ্যমে খুব সহজেই শিখে নিতে পারবেন।

আউটসোর্সিং এর সুবিধা কি কি?

উপরের আলোচনা থেকে আপনি আউটসোর্সিং কি, কেন আউটসোর্সিং করা হয় এবং কিভাবে আপনি আউটসোর্সিং শিখবেন সে সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা পেয়ে গেছেন। তো এবার আপনাকে একটা বিষয় জেনে নিতে হবে যে যদি আপনি নিজেকে এই আউটসোর্সিং প্ল্যাটফর্ম এর সাথে যুক্ত করেন তাহলে আপনি আউটসোর্সিং করে কি কি সুবিধা ভোগ করতে পারবেন। চলুন এবার তাহলে আউটসোর্সিং এর সুবিধাগুলো সম্পর্কে জেনে নেয়া যাক।

০১| কোনো দক্ষতার প্রয়োজন নেই 

যদি আপনি ফ্রীলান্সিং রিলেটেড কোন কাজ করতে যান তাহলে সবার আগে আপনাকে কোন না কোন কাজে দক্ষ হতে হবে এবং সেই কাজের দক্ষতা সার্ভিস প্রদান করে টাকা আয় করতে হবে। অপরদিকে আপনি যদি কোন আউটসোর্সিং রিলেটেড কাজ করে থাকেন তাহলে এই ধরনের কোনো দক্ষতার প্রয়োজন হবে না। বরং আপনি আপনার বিচার বুদ্ধিমত্তার মাধ্যমে খুব সহজেই আউটসোর্সিং ডিলিটেড কাজগুলো করতে পারবেন।

See also  অনলাইনে দ্রুত টাকা আয় করার সহজ ১২টি উপায়

০২| কোনো অর্থ ব্যয়ের দরকার হয়না

যদি আপনি আউটসোর্সিং করেন তাহলে আপনি সবচেয়ে বেশি যে সুবিধাটি উপভোগ করবেন সেটি হলো আপনার কোন প্রকার অর্থ ব্যয় করার প্রয়োজন পড়বে না। দেখুন যখন আপনি কোন কোম্পানির আন্ডারে আউটসোর্সার হিসেবে কাজ করবেন। তখন উক্ত কোম্পানি থেকে আপনার মাসিক কিংবা সাপ্তাহিক চুক্তিভিত্তিক হিসেবে কাজ করবেন। সেক্ষেত্রে যদি কোনো লাভ অথবা লস হয় সেটা সম্পুর্ন বহন করবে আপনার কোম্পানি। কিন্তু তাদের লাভ অথবা লসে আপনার কোন যায় আসবে না বরং আপনি আপনার মাসিক অথবা চুক্তিভিত্তিক টাকা ঠিকই পাবেন।

আমাদের শেষকথা

প্রিয় পাঠক, যদি আপনার আউটসোর্সিং সম্পর্কে জানার ইচ্ছা থাকে তাহলে আজকের এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে। কারণ আজকের এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল থেকে আপনি আউটসোর্সিং কি, আউটসোর্সিং শেখার উপায় এবং আউটসোর্সিং এর সুবিধা কি কি সে সমস্ত বিষয় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।  আর যদি আপনি অনলাইনে ইনকাম রিলেটেড অজানা বিষয় গুলোকে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকবেন।

ধন্যবাদ আপনার অনুসন্ধানের জন্য। আশাকরি এই পোষ্ট পড়ে আপনি আউটসোর্সিং কি? আউটসোর্সিং শেখার উপায় ২০২২ সম্পর্কে সঠিকভাবে জানতে সক্ষম হয়েছেন।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button